পবিত্র কোরঅানে ইখলাস সম্পর্কে অবতীর্ন অায়াত সমূহ

প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন না রহমান রহীম আল্লাহ্ তায়ালার নামে- কোরআনে ইখলাস সম্পর্কে অবতীর্ণ আয়াতসমূহ আল্লাহর জন্য দ্বীনকে খালেস করণ ১- ﻗُﻞْ ﺃَﺗُﺤَﺎﺟُّﻮﻧَﻨﺎ ﻓِﻲ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻭَﻫُﻮَ ﺭَﺑُّﻨﺎ ﻭَﺭَﺑُّﻜُﻢْ ﻭَﻟَﻨﺎ ﺃَﻋْﻤﺎﻟُﻨﺎ ﻭَﻟَﻜُﻢْ ﺃَﻋْﻤﺎﻟُﻜُﻢْ ﻭَﻧَﺤْﻦُ ﻟَﻪُ ﻣُﺨْﻠِﺼُﻮﻥَ (১৩৯) ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ: ১৩৯ ( ১ ) বল, ‘তোমরা কি আমাদের সাথে আল্লাহর ব্যাপারে বিতর্ক করছ অথচ তিনি আমাদের রব ও তোমাদের রব? আর আমাদের জন্য রয়েছে আমাদের আমলসমূহ এবং তোমাদের জন্য তোমাদের আমলসমূহ এবং আমরা তাঁর জন্যই একনিষ্ঠ। ( সূরা বাকারা : ১৩৯ ) ২- ﻗُﻞْ ﺃَﻣَﺮَ ﺭَﺑِّﻲ ﺑِﺎﻟْﻘِﺴْﻂِ ﻭَﺃَﻗِﻴﻤُﻮﺍ ﻭُﺟُﻮﻫَﻜُﻢْ ﻋِﻨْﺪَ ﻛُﻞِّ ﻣَﺴْﺠِﺪٍ ﻭَﺍﺩْﻋُﻮﻩُ ﻣُﺨْﻠِﺼِﻴﻦَ ﻟَﻪُ ﺍﻟﺪِّﻳﻦَ ﻛَﻤﺎ ﺑَﺪَﺃَﻛُﻢْ ﺗَﻌُﻮﺩُﻭﻥَ (২৯) ﺍﻷﻋﺮﺍﻑ : ২৯ ( ২ ) বল, ‘আমার রব ন্যায়বিচারের নির্দেশ দিয়েছেন আর তোমরা প্রত্যেক সিজদার সময় তোমাদের চেহারা সোজা রাখবে এবং তাঁরই ইবাদাতের জন্য একনিষ্ঠ হয়ে তাঁকে ডাকবে’। যেভাবে তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন, সেভাবে তোমরা (প্রথমে) ফিরে আসবে। ( সূরা আল- আ’রাফ : ২৯ ) ৩- ﺇِﻧَّﺎ ﺃَﻧْﺰَﻟْﻨﺎ ﺇِﻟَﻴْﻚَ ﺍﻟْﻜِﺘﺎﺏَ ﺑِﺎﻟْﺤَﻖِّ ﻓَﺎﻋْﺒُﺪِ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻣُﺨْﻠِﺼﺎً ﻟَﻪُ ﺍﻟﺪِّﻳﻦَ (২) ﺃَﻻ ﻟِﻠَّﻪِ ﺍﻟﺪِّﻳﻦُ ﺍﻟْﺨﺎﻟِﺺُ ﻭَﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺍﺗَّﺨَﺬُﻭﺍ ﻣِﻦْ ﺩُﻭﻧِﻪِ ﺃَﻭْﻟِﻴﺎﺀَ ﻣﺎ ﻧَﻌْﺒُﺪُﻫُﻢْ ﺇِﻟَّﺎ ﻟِﻴُﻘَﺮِّﺑُﻮﻧﺎ ﺇِﻟَﻰ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺯُﻟْﻔﻰ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻳَﺤْﻜُﻢُ ﺑَﻴْﻨَﻬُﻢْ ﻓِﻲ ﻣﺎ ﻫُﻢْ ﻓِﻴﻪِ ﻳَﺨْﺘَﻠِﻔُﻮﻥَ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻻ ﻳَﻬْﺪِﻱ ﻣَﻦْ ﻫُﻮَ ﻛﺎﺫِﺏٌ ﻛَﻔَّﺎﺭٌ (৩) ﺍﻟﺰﻣﺮ : ২- ৩ ( ৩ ) নিশ্চয় আমি তোমার কাছে যথাযথভাবে এই কিতাব নাযিল করেছি; অতএব আল্লাহর ‘ইবাদাত কর তাঁরই আনুগত্যে একনিষ্ঠ হয়ে। ( ২ ) জেনে রেখ, আল্লাহর জন্যই বিশুদ্ধ ইবাদাতÑআনুগত্য। আর যারা আল্লাহ ছাড়া অন্যদেরকে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করে তারা বলে, ‘ধামরা কেবল এজন্যই তাদের ‘ইবাদাত করি যে, তারা আমাদেরকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে দেবে।’ যে বিষয়ে তারা মতভেদ করছে আল্লাহ নিশ্চয় সে ব্যাপারে তাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন। যে মিথ্যাবাদী কাফির, নিশ্চয় আল্লাহ তাকে হিদায়াত দেন না। ( ৩ ) ( সূরা আয-যুমার : ২ – ৩ ) ৪- ﻗُﻞْ ﺇِﻧِّﻲ ﺃُﻣِﺮْﺕُ ﺃَﻥْ ﺃَﻋْﺒُﺪَ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻣُﺨْﻠِﺼﺎً ﻟَﻪُ ﺍﻟﺪِّﻳﻦَ (১১) ﻭَﺃُﻣِﺮْﺕُ ﻟِﺄَﻥْ ﺃَﻛُﻮﻥَ ﺃَﻭَّﻝَ ﺍﻟْﻤُﺴْﻠِﻤِﻴﻦَ (১২) ﺍﻟﺰﻣﺮ : ১১- ১২ ( ৪ ) বল, ‘নিশ্চয় আমাকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে আমি যেন আল্লাহর ইবাদাত করি তাঁর-ই জন্য আনুগত্যকে একনিষ্ঠ করে’। (১১) আমাকে আরো নির্দেশ দেয়া হয়েছে, যেন আমি প্রথম মুসলিম হই।’ ( ১২ ) ( সূরা আয – যুমার : ১১ – ১২ ) ৫- ﻗُﻞِ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺃَﻋْﺒُﺪُ ﻣُﺨْﻠِﺼﺎً ﻟَﻪُ ﺩِﻳﻨِﻲ (১৪) ﻓَﺎﻋْﺒُﺪُﻭﺍ ﻣﺎ ﺷِﺌْﺘُﻢْ ﻣِﻦْ ﺩُﻭﻧِﻪِ ﻗُﻞْ ﺇِﻥَّ ﺍﻟْﺨﺎﺳِﺮِﻳﻦَ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺧَﺴِﺮُﻭﺍ ﺃَﻧْﻔُﺴَﻬُﻢْ ﻭَﺃَﻫْﻠِﻴﻬِﻢْ ﻳَﻮْﻡَ ﺍﻟْﻘِﻴﺎﻣَﺔِ ﺃَﻻ ﺫﻟِﻚَ ﻫُﻮَ ﺍﻟْﺨُﺴْﺮﺍﻥُ ﺍﻟْﻤُﺒِﻴﻦُ (১৫) ﺍﻟﺰﻣﺮ : ১৪- ১৫ ( ৫ ) বল, ‘আমি আল্লাহর-ই ইবাদাত করি, তাঁরই জন্য আমার আনুগত্য একনিষ্ঠ করে।’ ( ১৪ ) ‘অতএব তাঁকে বাদ দিয়ে অন্য যা কিছুর ইচ্ছা তোমরা ‘ইবাদাত কর’। বল, ‘নিশ্চয় তারা ক্ষতিগ্রস্ত যারা কিয়ামত দিবসে নিজদেরকে ও তাদের পরিবারবর্গকে ক্ষতিগ্রস্ত পাবে। জেনে রেখ, এটাই স্পষ্ট ক্ষতি’। ( ১৫ ) ( সূরা আয – যুমার : ১৪ – ১৫ ) ৬- ﻫُﻮَ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻳُﺮِﻳﻜُﻢْ ﺁﻳﺎﺗِﻪِ ﻭَﻳُﻨَﺰِّﻝُ ﻟَﻜُﻢْ ﻣِﻦَ ﺍﻟﺴَّﻤﺎﺀِ ﺭِﺯْﻗﺎً ﻭَﻣﺎ ﻳَﺘَﺬَﻛَّﺮُ ﺇِﻟَّﺎ ﻣَﻦْ ﻳُﻨِﻴﺐُ (১৩) ﻓَﺎﺩْﻋُﻮﺍ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻣُﺨْﻠِﺼِﻴﻦَ ﻟَﻪُ ﺍﻟﺪِّﻳﻦَ ﻭَﻟَﻮْ ﻛَﺮِﻩَ ﺍﻟْﻜﺎﻓِﺮُﻭﻥَ (১৪) ] ﻏﺎﻓﺮ : ১৩- ১৪[ ( ৬ ) তিনিই তোমাদেরকে তাঁর নিদর্শনাবলী দেখান এবং আকাশ থেকে তোমাদের জন্য রিয্ক পাঠান। আর যে আল্লাহ অভিমুখী সে-ই কেবল উপদেশ গ্রহণ করে থাকে। ( ১৩ ) সুতরাং তোমরা আল্লাহকে ডাক, তাঁর উদ্দেশ্যে দীনকে একনিষ্ঠভাবে নিবেদিত করে। যদিও কাফিররা অপছন্দ করে। ( ১৪ ) ( সূরা গাফির : ১৩ – ১৪ ) ৭- ﻫُﻮَ ﺍﻟْﺤَﻲُّ ﻻ ﺇِﻟﻪَ ﺇِﻟَّﺎ ﻫُﻮَ ﻓَﺎﺩْﻋُﻮﻩُ ﻣُﺨْﻠِﺼِﻴﻦَ ﻟَﻪُ ﺍﻟﺪِّﻳﻦَ ﺍﻟْﺤَﻤْﺪُ ﻟِﻠَّﻪِ ﺭَﺏِّ ﺍﻟْﻌﺎﻟَﻤِﻴﻦَ (৬৫) } ﻏﺎﻓﺮ : ৬৫ { ( ৭ ) তিনি চিরঞ্জীব, তিনি ছাড়া কোনো (সত্য) ইলাহ নেই। সুতরাং তোমরা দীনকে তাঁর জন্য একনিষ্ঠ করে তাঁকে ডাক। সকল প্রশংসা আল্লাহর যিনি সৃষ্টিকুলের রব। ( সূরা গাফির : ৬৫ ) ৮- ﻭَﻣﺎ ﺗَﻔَﺮَّﻕَ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺃُﻭﺗُﻮﺍ ﺍﻟْﻜِﺘﺎﺏَ ﺇِﻟَّﺎ ﻣِﻦْ ﺑَﻌْﺪِ ﻣﺎ ﺟﺎﺀَﺗْﻬُﻢُ ﺍﻟْﺒَﻴِّﻨَﺔُ (৪) ﻭَﻣﺎ ﺃُﻣِﺮُﻭﺍ ﺇِﻟَّﺎ ﻟِﻴَﻌْﺒُﺪُﻭﺍ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻣُﺨْﻠِﺼِﻴﻦَ ﻟَﻪُ ﺍﻟﺪِّﻳﻦَ ﺣُﻨَﻔﺎﺀَ ﻭَﻳُﻘِﻴﻤُﻮﺍ ﺍﻟﺼَّﻼﺓَ ﻭَﻳُﺆْﺗُﻮﺍ ﺍﻟﺰَّﻛﺎﺓَ ﻭَﺫﻟِﻚَ ﺩِﻳﻦُ ﺍﻟْﻘَﻴِّﻤَﺔِ (৫) } ﺍﻟﺒﻴﻨﺔ: ৪- ৫ { ( ৮ ) আর কিতাবীরা তাদের কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পরই কেবল মতভেদ করেছে। ( ৪ ) আর তাদেরকে কেবল এই নির্দেশ দেয়া হয়েছিল যে, তারা যেন আল্লাহর ‘ইবাদাত করে তাঁরই জন্য দীনকে একনিষ্ঠ করে, সালাত কায়েম করে এবং যাকাত দেয়; আর এটিই হল সঠিক দীন।( ৫ ) ( সূরা – আল বায়্যিনাহ : ৪ – ৫ ) ৯- ﺇِﻥَّ ﺍﻟْﻤُﻨﺎﻓِﻘِﻴﻦَ ﻓِﻲ ﺍﻟﺪَّﺭْﻙِ ﺍﻟْﺄَﺳْﻔَﻞِ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻨَّﺎﺭِ ﻭَﻟَﻦْ ﺗَﺠِﺪَ ﻟَﻬُﻢْ ﻧَﺼِﻴﺮﺍً (১৪৫) ﺇِﻟَّﺎ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺗﺎﺑُﻮﺍ ﻭَﺃَﺻْﻠَﺤُﻮﺍ ﻭَﺍﻋْﺘَﺼَﻤُﻮﺍ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ ﻭَﺃَﺧْﻠَﺼُﻮﺍ ﺩِﻳﻨَﻬُﻢْ ﻟِﻠَّﻪِ ﻓَﺄُﻭﻟﺌِﻚَ ﻣَﻊَ ﺍﻟْﻤُﺆْﻣِﻨِﻴﻦَ ﻭَﺳَﻮْﻑَ ﻳُﺆْﺕِ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺍﻟْﻤُﺆْﻣِﻨِﻴﻦَ ﺃَﺟْﺮﺍً ﻋَﻈِﻴﻤﺎً (১৪৬) } ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ: ১৪৫- ১৪৬{ ( ৯ ) নিশ্চয় মুনাফিকরা জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে থাকবে। আর তুমি কখনও তাদের জন্য কোন সাহায্যকারী পাবে না। ( ১৪৫ ) তবে যারা তাওবা করে নিজদেরকে শুধরে নেয়, আল্লাহকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে এবং আল্লাহর জন্য নিজদের দীনকে খালেস করে, তারা মুমিনদের সাথে থাকবে। আর অচিরেই আল্লাহ মুমিনদেরকে মহাপুরস্কার দান করবেন। ( ১৪৬ ) ( সূরা আন – নিসা : ১৪৫ – ১৪৬ ) ১০- ﻫُﻮَ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻳُﺴَﻴِّﺮُﻛُﻢْ ﻓِﻲ ﺍﻟْﺒَﺮِّ ﻭَﺍﻟْﺒَﺤْﺮِ ﺣَﺘَّﻰ ﺇِﺫﺍ ﻛُﻨْﺘُﻢْ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻔُﻠْﻚِ ﻭَﺟَﺮَﻳْﻦَ ﺑِﻬِﻢْ ﺑِﺮِﻳﺢٍ ﻃَﻴِّﺒَﺔٍ ﻭَﻓَﺮِﺣُﻮﺍ ﺑِﻬﺎ ﺟﺎﺀَﺗْﻬﺎ ﺭِﻳﺢٌ ﻋﺎﺻِﻒٌ ﻭَﺟﺎﺀَﻫُﻢُ ﺍﻟْﻤَﻮْﺝُ ﻣِﻦْ ﻛُﻞِّ ﻣَﻜﺎﻥٍ ﻭَﻇَﻨُّﻮﺍ ﺃَﻧَّﻬُﻢْ ﺃُﺣِﻴﻂَ ﺑِﻬِﻢْ ﺩَﻋَﻮُﺍ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻣُﺨْﻠِﺼِﻴﻦَ ﻟَﻪُ ﺍﻟﺪِّﻳﻦَ ﻟَﺌِﻦْ ﺃَﻧْﺠَﻴْﺘَﻨﺎ ﻣِﻦْ ﻫﺬِﻩِ ﻟَﻨَﻜُﻮﻧَﻦَّ ﻣِﻦَ ﺍﻟﺸَّﺎﻛِﺮِﻳﻦَ (২২) } ﻳﻮﻧﺲ : ২২{ ( ১০ ) তিনিই তোমাদেরকে স্থলে ও সমুদ্রে ভ্রমণ করান। এমনকি যখন তোমরা নৌকায় থাক, আর তা তাদেরকে নিয়ে চলতে থাকে অনুকূল হাওয়ায় এবং তারা তা নিয়ে আনন্দিত হয়, (এ সময়) তাকে পেয়ে বসে ঝড়ো হাওয়া, আর চারদিক থেকে ধেয়ে আসে তরঙ্গ এবং তাদের নিশ্চিত ধারণা হয় যে, তাদেরকে পরিবেষ্টন করা হয়েছে। তখন তারা আল্লাহকে ডাকতে থাকে তাঁর জন্য দীনকে একনিষ্ঠ করে, ‘যদি আপনি এ থেকে আমাদেরকে নাজাত দেন, তাহলে আমরা অবশ্যই কৃতজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত হব’। ( সূরা ইউনুস : ২২ ) ১১- ﻓَﺈِﺫﺍ ﺭَﻛِﺒُﻮﺍ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻔُﻠْﻚِ ﺩَﻋَﻮُﺍ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻣُﺨْﻠِﺼِﻴﻦَ ﻟَﻪُ ﺍﻟﺪِّﻳﻦَ ﻓَﻠَﻤَّﺎ ﻧَﺠَّﺎﻫُﻢْ ﺇِﻟَﻰ ﺍﻟْﺒَﺮِّ ﺇِﺫﺍ ﻫُﻢْ ﻳُﺸْﺮِﻛُﻮﻥَ (৬৫) ﻟِﻴَﻜْﻔُﺮُﻭﺍ ﺑِﻤﺎ ﺁﺗَﻴْﻨﺎﻫُﻢْ ﻭَﻟِﻴَﺘَﻤَﺘَّﻌُﻮﺍ ﻓَﺴَﻮْﻑَ ﻳَﻌْﻠَﻤُﻮﻥَ (৬৬) } ﺍﻟﻌﻨﻜﺒﻮﺕ : ৬৫- ৬৬{ ( ১১ ) তারা যখন নৌযানে আরোহন করে, তখন তারা একনিষ্ঠভাবে আল্লাহকে ডাকে। অতঃপর যখন তিনি তাদেরকে স্থলে পৌঁছে দেন, তখনই তারা র্শিকে লিপ্ত হয়। ( ৬৫ ) যাতে আমি তাদেরকে যা দিয়েছি, তা তারা অস্বীকার করতে পারে এবং তারা যেন ভোগÑবিলাসে মত্ত থাকতে পারে। অতঃপর শীঘ্রই তারা জানতে পারবে। ( ৬৬ ) ( সূরা আল – আনকাবুত : ৬৫ – ৬৬ ) ১২- ﺃَﻟَﻢْ ﺗَﺮَ ﺃَﻥَّ ﺍﻟْﻔُﻠْﻚَ ﺗَﺠْﺮِﻱ ﻓِﻲ ﺍﻟْﺒَﺤْﺮِ ﺑِﻨِﻌْﻤَﺖِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻟِﻴُﺮِﻳَﻜُﻢْ ﻣِﻦْ ﺁﻳﺎﺗِﻪِ ﺇِﻥَّ ﻓِﻲ ﺫﻟِﻚَ ﻟَﺂﻳﺎﺕٍ ﻟِﻜُﻞِّ ﺻَﺒَّﺎﺭٍ ﺷَﻜُﻮﺭٍ (৩১) ﻭَﺇِﺫﺍ ﻏَﺸِﻴَﻬُﻢْ ﻣَﻮْﺝٌ ﻛَﺎﻟﻈُّﻠَﻞِ ﺩَﻋَﻮُﺍ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻣُﺨْﻠِﺼِﻴﻦَ ﻟَﻪُ ﺍﻟﺪِّﻳﻦَ ﻓَﻠَﻤَّﺎ ﻧَﺠَّﺎﻫُﻢْ ﺇِﻟَﻰ ﺍﻟْﺒَﺮِّ ﻓَﻤِﻨْﻬُﻢْ ﻣُﻘْﺘَﺼِﺪٌ ﻭَﻣﺎ ﻳَﺠْﺤَﺪُ ﺑِﺂﻳﺎﺗِﻨﺎ ﺇِﻟَّﺎ ﻛُﻞُّ ﺧَﺘَّﺎﺭٍ ﻛَﻔُﻮﺭٍ (৩২) } ﻟﻘﻤﺎﻥ : ৩১- ৩২{ ( ১২ ) তুমি কি দেখনি যে, নৌযানগুলো আল্লাহর অনুগ্রহে সমুদ্রে চলাচল করে, যাতে তিনি তাঁর কিছু নিদর্শন তোমাদের দেখাতে পারেন। নিশ্চয় এতে প্রত্যেক ধৈর্যশীল, কৃতজ্ঞ ব্যক্তির জন্য অনেক নিদর্শন রয়েছে। ( ৩১ ) আর যখন ঢেউ তাদেরকে ছায়ার মত আচ্ছন্ন করে নেয়, তখন তারা একনিষ্ঠ অবস্থায় আনুগত্যভরে আল্লাহকে ডাকে। অতঃপর যখন তিনি তাদেরকে উদ্ধার করে স্থলে পৌঁছে দেন, তখন তাদের কেউ কেউ (ঈমান ও কুফরীর) মধ্যপথে থাকে। আর বিশ্বাসঘাতক ও কাফির ব্যক্তি ছাড়া কেউ আমার নিদর্শনাবলী অস্বীকার করে না। ( ৩২ ) ( সূরা লুকমান : ৩১ – ৩২ ) ১৩- ﻭَﺇِﻥْ ﻛﺎﻧُﻮﺍ ﻟَﻴَﻘُﻮﻟُﻮﻥَ (১৬৭) ﻟَﻮْ ﺃَﻥَّ ﻋِﻨْﺪَﻧﺎ ﺫِﻛْﺮﺍً ﻣِﻦَ ﺍﻟْﺄَﻭَّﻟِﻴﻦَ (১৬৮) ﻟَﻜُﻨَّﺎ ﻋِﺒﺎﺩَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟْﻤُﺨْﻠَﺼِﻴﻦَ (১৬৯) ﻓَﻜَﻔَﺮُﻭﺍ ﺑِﻪِ ﻓَﺴَﻮْﻑَ ﻳَﻌْﻠَﻤُﻮﻥَ (১৭০) } ﺍﻟﺼﺎﻓﺎﺕ : ১৬৭- ১৭০ { ( ১৩ ) আর তারা (মক্কাবাসীরা) বলত, (১৬৭ )‘যদি আমাদের কাছে পূর্বর্তীদের মত কোন উপদেশ (কিতাব) থাকত, ( ১৬৮ ) তাহলে অবশ্যই আমরা আল্লাহর মনোনীত বান্দা হতাম’। ( ১৬৯ ) অতঃপর তারা তা অস্বীকার করল অতএব শীঘ্রই তারা জানতে পারবে (এর পরিণাম)। ( ১৭০ ) ( সূরা আস – সাফ্ফাত : ১৬৭ – ১৭০ ) ﺇﺧﻼﺹ ﺍﻟﻠّﻪ - ﻋﺰ ﻭﺟﻞ - ﻣﻦ ﺷﺎﺀ ﻣﻦ ﻋﺒﺎﺩﻩ : মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে নিজ পছন্দণীয় বান্দাদেরকে খালেস করণ : ﺃ - ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ - ﺻﻠﻮﺍﺕ ﺍﻟﻠّﻪ ﻋﻠﻴﻬﻢ -: ( ১ ) নবীগণ : – ১৪- ﻭَﻟَﻘَﺪْ ﻫَﻤَّﺖْ ﺑِﻪِ ﻭَﻫَﻢَّ ﺑِﻬﺎ ﻟَﻮْ ﻻ ﺃَﻥْ ﺭَﺃﻯ ﺑُﺮْﻫﺎﻥَ ﺭَﺑِّﻪِ ﻛَﺬﻟِﻚَ ﻟِﻨَﺼْﺮِﻑَ ﻋَﻨْﻪُ ﺍﻟﺴُّﻮﺀَ ﻭَﺍﻟْﻔَﺤْﺸﺎﺀَ ﺇِﻧَّﻪُ ﻣِﻦْ ﻋِﺒﺎﺩِﻧَﺎ ﺍﻟْﻤُﺨْﻠَﺼِﻴﻦَ (২৪) } ﻳﻮﺳﻒ : ২৪ { ( ১৪ ) আর সে মহিলা তার প্রতি আসক্ত হল, আর সেও তার প্রতি আসক্ত হত, যদি না তার রবের স্পষ্ট প্রমাণ প্রত্যক্ষ করত। এভাবেই, যাতে আমি তার থেকে অনিষ্ট ও অশ্লীলতা দূর করে দেই। নিশ্চয় সে আমার খালেস বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত। {সূরা ইফসুফ:২৪} ১৫- ﻭَﺍﺫْﻛُﺮْ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻜِﺘﺎﺏِ ﻣُﻮﺳﻰ ﺇِﻧَّﻪُ ﻛﺎﻥَ ﻣُﺨْﻠَﺼﺎً ﻭَﻛﺎﻥَ ﺭَﺳُﻮﻟًﺎ ﻧَﺒِﻴًّﺎ (৫১) } ﻣﺮﻳﻢ: ৫১ { ( ১৫ ) আর স্মরণ কর এই কিতাবে মূসাকে। অবশ্যই সে ছিল মনোনীত এবং সে ছিল রাসূল, নবী। ( সূরা মরিয়ম : ৫১ ) ১৬- ﻭَﺍﺫْﻛُﺮْ ﻋِﺒﺎﺩَﻧﺎ ﺇِﺑْﺮﺍﻫِﻴﻢَ ﻭَﺇِﺳْﺤﺎﻕَ ﻭَﻳَﻌْﻘُﻮﺏَ ﺃُﻭﻟِﻲ ﺍﻟْﺄَﻳْﺪِﻱ ﻭَﺍﻟْﺄَﺑْﺼﺎﺭِ (৪৫) ﺇِﻧَّﺎ ﺃَﺧْﻠَﺼْﻨﺎﻫُﻢْ ﺑِﺨﺎﻟِﺼَﺔٍ ﺫِﻛْﺮَﻯ ﺍﻟﺪَّﺍﺭِ (৪৬) } ﺹ: ৪৫- ৪৬ { ( ১৬ ) আর স্মরণ কর আমার বান্দা ইবরাহীম, ইসহাক ও ইয়া‘কূবকে। তারা ছিল শক্তিমান ও সূক্ষ্মদর্শী। ( ৪৫ ) নিশ্চয় আমি তাদেরকে বিশেষ করে পরকালের স্মরণের জন্য নির্বাচিত করেছিলাম। ( ৪৬ ) ( সূরা সা’দ : ৪৫ – ৪৬ ) ﺏ - ﺍﻟﻤﺆﻣﻨﻮﻥ ﺍﻟﻨﺎﺟﻮﻥ ‏( ﻣﻦ ﻋﺬﺍﺏ ﺍﻟﺪﻧﻴﺎ ﺃﻭ ﻣﻦ ﻋﺬﺍﺏ ﺍﻵﺧﺮﺓ ﺃﻭ ﻣﻦ ﺗﻠﺒﻴﺲ ﺇﺑﻠﻴﺲ ):- ( ২ ) দুনিয়া কিংবা আখেরাতের আযাব অথবা ইবলীসের প্রতারণা থেকে নাজাতপ্রাপ্ত মু’মিনগণ :- ১৭- ﻗﺎﻝَ ﺭَﺏِّ ﻓَﺄَﻧْﻈِﺮْﻧِﻲ ﺇِﻟﻰ ﻳَﻮْﻡِ ﻳُﺒْﻌَﺜُﻮﻥَ (৩৬) ﻗﺎﻝَ ﻓَﺈِﻧَّﻚَ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻤُﻨْﻈَﺮِﻳﻦَ (৩৭) ﺇِﻟﻰ ﻳَﻮْﻡِ ﺍﻟْﻮَﻗْﺖِ ﺍﻟْﻤَﻌْﻠُﻮﻡِ (৩৮) ﻗﺎﻝَ ﺭَﺏِّ ﺑِﻤﺎ ﺃَﻏْﻮَﻳْﺘَﻨِﻲ ﻟَﺄُﺯَﻳِّﻨَﻦَّ ﻟَﻬُﻢْ ﻓِﻲ ﺍﻟْﺄَﺭْﺽِ ﻭَﻟَﺄُﻏْﻮِﻳَﻨَّﻬُﻢْ ﺃَﺟْﻤَﻌِﻴﻦَ (৩৯) ﺇِﻟَّﺎ ﻋِﺒﺎﺩَﻙَ ﻣِﻨْﻬُﻢُ ﺍﻟْﻤُﺨْﻠَﺼِﻴﻦَ (৪০) } ﺍﻟﺤﺠﺮ : ৩৬- ৪০{ ( ১৭ ) সে বলল, ‘হে আমার রব, তাহলে আমাকে অবকাশ দিন সেদিন পর্যন্ত, যেদিন তাদেরকে পুনরুজ্জীবিত করা হবে’। ( ৩৬ ) তিনি বললেন, ‘তুমি নিশ্চয় অবকাশপ্রাপ্তদের একজন’। ( ৩৭ )‘নির্ধারিত সময়ের দিন পর্যন্ত’। ( ৩৮ ) সে বলল, ‘হে আমার রব, যেহেতু আপনি আমাকে পথভ্রষ্ট করেছেন, তাই যমীনে আমি তাদের জন্য (পাপকে) শোভিত করব এবং নিশ্চয় তাদের সকলকে পথভ্রষ্ট করব’। ( ৩৯ )তাদের মধ্য থেকে আপনার একান্ত বান্দাগণ ছাড়া। ( ৪০ ) ( সূরা হিজর : ৩৬ – ৪০) ১৮- ﺇِﻧَّﻜُﻢْ ﻟَﺬﺍﺋِﻘُﻮﺍ ﺍﻟْﻌَﺬﺍﺏِ ﺍﻟْﺄَﻟِﻴﻢِ (৩৮) ﻭَﻣﺎ ﺗُﺠْﺰَﻭْﻥَ ﺇِﻟَّﺎ ﻣﺎ ﻛُﻨْﺘُﻢْ ﺗَﻌْﻤَﻠُﻮﻥَ (৩৯) ﺇِﻟَّﺎ ﻋِﺒﺎﺩَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟْﻤُﺨْﻠَﺼِﻴﻦَ (৪০) ﺃُﻭﻟﺌِﻚَ ﻟَﻬُﻢْ ﺭِﺯْﻕٌ ﻣَﻌْﻠُﻮﻡٌ (৪১) ﻓَﻮﺍﻛِﻪُ ﻭَﻫُﻢْ ﻣُﻜْﺮَﻣُﻮﻥَ (৪২) ﻓِﻲ ﺟَﻨَّﺎﺕِ ﺍﻟﻨَّﻌِﻴﻢِ (৪৩) } ﺍﻟﺼﺎﻓﺎﺕ : ৩৮- ৪৩{ ( ১৮ ) অবশ্যই তোমরা যন্ত্রণাদায়ক আযাব আস্বাদন করবে। (৩৮ ) আর তোমরা যে আমল করতে শুধু তারই প্রতিদান তোমাদেরকে দেয়া হবে। ( ৩৯ )অবশ্য আল্লাহর মনোনীত বান্দারা ছাড়া; ( ৪০ )তাদের জন্য থাকবে নির্ধারিত রিয্ক, ( ৪১ )ফলমূল; আর তারা হবে সম্মানিত, ( ৪২ ) নিআমত-ভরা জান্নাতে, ( ৪৩ ) ( সূরা আস – সাফ্ফাত : ৩৮ – ৪৩ ) ১৯- ﺇِﻧَّﻬُﻢْ ﺃَﻟْﻔَﻮْﺍ ﺁﺑﺎﺀَﻫُﻢْ ﺿﺎﻟِّﻴﻦَ (৬৯) ﻓَﻬُﻢْ ﻋَﻠﻰ ﺁﺛﺎﺭِﻫِﻢْ ﻳُﻬْﺮَﻋُﻮﻥَ (৭০) ﻭَﻟَﻘَﺪْ ﺿَﻞَّ ﻗَﺒْﻠَﻬُﻢْ ﺃَﻛْﺜَﺮُ ﺍﻟْﺄَﻭَّﻟِﻴﻦَ (৭১) ﻭَﻟَﻘَﺪْ ﺃَﺭْﺳَﻠْﻨﺎ ﻓِﻴﻬِﻢْ ﻣُﻨْﺬِﺭِﻳﻦَ (৭২) ﻓَﺎﻧْﻈُﺮْ ﻛَﻴْﻒَ ﻛﺎﻥَ ﻋﺎﻗِﺒَﺔُ ﺍﻟْﻤُﻨْﺬَﺭِﻳﻦَ (৭৩) ﺇِﻟَّﺎ ﻋِﺒﺎﺩَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟْﻤُﺨْﻠَﺼِﻴﻦَ (৭৪) ] ﺍﻟﺼﺎﻓﺎﺕ : ৬৯- ৭৪[ ( ১৯ ) নিশ্চয় এরা নিজদের পিতৃপুরুষদেরকে পথভ্রষ্ট পেয়েছিল; ( ৬৯ ) ফলে তারাও তাদের পদাঙ্ক অনুসরণে দ্রুত ছুটেছে। ( ৭০ ) আর নিশ্চয় এদের পূর্বে প্রাথমিক যুগের মানুষের বেশীরভাগই পথভ্রষ্ট হয়েছিল। ( ৭১ ) আর অবশ্যই তাদের কাছে আমি সতর্ককারীদেরকে পাঠিয়েছিলাম; ( ৭২ ) সুতরাং দেখ, যাদেরকে সতর্ক করা হয়েছিল তাদের পরিণতি কী হয়েছিল! ( ৭৩ ) অবশ্য আল্লাহর মনোনীত বান্দারা ছাড়া। (৭৪ ) ( সূরা আস – সাফ্ফাত : ৬৯ – ৭৪ ) ২০- ﻭَﺇِﻥَّ ﺇِﻟْﻴﺎﺱَ ﻟَﻤِﻦَ ﺍﻟْﻤُﺮْﺳَﻠِﻴﻦَ (১২৩) ﺇِﺫْ ﻗﺎﻝَ ﻟِﻘَﻮْﻣِﻪِ ﺃَﻻ ﺗَﺘَّﻘُﻮﻥَ (১২৪) ﺃَﺗَﺪْﻋُﻮﻥَ ﺑَﻌْﻠًﺎ ﻭَﺗَﺬَﺭُﻭﻥَ ﺃَﺣْﺴَﻦَ ﺍﻟْﺨﺎﻟِﻘِﻴﻦَ (১২৫) ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺭَﺑَّﻜُﻢْ ﻭَﺭَﺏَّ ﺁﺑﺎﺋِﻜُﻢُ ﺍﻟْﺄَﻭَّﻟِﻴﻦَ (১২৬) ﻓَﻜَﺬَّﺑُﻮﻩُ ﻓَﺈِﻧَّﻬُﻢْ ﻟَﻤُﺤْﻀَﺮُﻭﻥَ (১২৭) ﺇِﻟَّﺎ ﻋِﺒﺎﺩَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟْﻤُﺨْﻠَﺼِﻴﻦَ (১২৮) } ﺍﻟﺼﺎﻓﺎﺕ : ১২৩- ১২৮ { (২০) আর ইলিয়াসও ছিল রাসূলদের একজন। (১২৩) যখন সে তার কওমকে বলেছিল ‘তোমরা কি (আল্লাহকে) ভয় করবে না’? ( ১২৪ ) তোমরা কি ‘বা’ল’ কে ডাকবে এবং পরিত্যাগ করবে সর্বোত্তম সৃষ্টিকর্তাÑ (১২৫) আল্লাহকে, যিনি তোমাদের রব এবং তোমাদের পূর্ববর্তী পিতৃপুরুষদেরও রব’? ( ১২৬ )কিন্তু তারা তাকে অস্বীকার করেছিল, ফলে তাদেরকে অবশ্যই (আযাবের জন্য) উপস্থিত করা হবে। ( ১২৭ )আল্লাহর (আনুগত্যের জন্য) মনোনীত বান্দাগণ ছাড়া । ( সূরা আস সাফ্ফাত : ১২৩ -১২৮ ) ২১- ﺃَﻡْ ﻟَﻜُﻢْ ﺳُﻠْﻄﺎﻥٌ ﻣُﺒِﻴﻦٌ (১৫৬) ﻓَﺄْﺗُﻮﺍ ﺑِﻜِﺘﺎﺑِﻜُﻢْ ﺇِﻥْ ﻛُﻨْﺘُﻢْ ﺻﺎﺩِﻗِﻴﻦَ (১৫৭) ﻭَﺟَﻌَﻠُﻮﺍ ﺑَﻴْﻨَﻪُ ﻭَﺑَﻴْﻦَ ﺍﻟْﺠِﻨَّﺔِ ﻧَﺴَﺒﺎً ﻭَﻟَﻘَﺪْ ﻋَﻠِﻤَﺖِ ﺍﻟْﺠِﻨَّﺔُ ﺇِﻧَّﻬُﻢْ ﻟَﻤُﺤْﻀَﺮُﻭﻥَ (১৫৮) ﺳُﺒْﺤﺎﻥَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻋَﻤَّﺎ ﻳَﺼِﻔُﻮﻥَ (১৫৯) ﺇِﻟَّﺎ ﻋِﺒﺎﺩَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟْﻤُﺨْﻠَﺼِﻴﻦَ (১৬০) ] ﺍﻟﺼﺎﻓﺎﺕ : ১৫৬- ১৬০ [ ( ২১ ) নাকি তোমাদের কোন সুস্পষ্ট দলীল- প্রমাণ আছে? (১৫৬ ) অতএব, তোমরা সত্যবাদী হলে তোমাদের কিতাব নিয়ে আস। ( ১৫৭ ) আর তারা আল্লাহ ও জিন জাতির মধ্যে একটা বংশসম্পর্ক সাব্যস্ত করেছে, অথচ জিন জাতি জানে যে, নিশ্চয় তাদেরকেও উপস্থিত করা হবে। ( ১৫৮ ) আল্লাহ সে সব থেকে অতিপবিত্র ও মহান, যা তারা আরোপ করে (১৫৯)তবে আল্লাহর (আনুগত্যের জন্য) নির্বাচিত বান্দাগণ ছাড়া। ( ১৬০ ) ( সূরা আস – সাফ্ফাত : ১৫৬ – ১৬০ ) ২২- ﻗﺎﻝَ ﺭَﺏِّ ﻓَﺄَﻧْﻈِﺮْﻧِﻲ ﺇِﻟﻰ ﻳَﻮْﻡِ ﻳُﺒْﻌَﺜُﻮﻥَ (৭৯) ﻗﺎﻝَ ﻓَﺈِﻧَّﻚَ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻤُﻨْﻈَﺮِﻳﻦَ (৮০) ﺇِﻟﻰ ﻳَﻮْﻡِ ﺍﻟْﻮَﻗْﺖِ ﺍﻟْﻤَﻌْﻠُﻮﻡِ (৮১) ﻗﺎﻝَ ﻓَﺒِﻌِﺰَّﺗِﻚَ ﻟَﺄُﻏْﻮِﻳَﻨَّﻬُﻢْ ﺃَﺟْﻤَﻌِﻴﻦَ (৮২) ﺇِﻟَّﺎ ﻋِﺒﺎﺩَﻙَ ﻣِﻨْﻬُﻢُ ﺍﻟْﻤُﺨْﻠَﺼِﻴﻦَ (৮৩) } ﺹ: ৭৯-৮৩ { ( ২২ ) সে বলল, ‘হে আমার রব, আমাকে সে দিন পর্যন্ত অবকাশ দিন যেদিন তারা পুনরুত্থিত হবে।’ ( ৭৯ )তিনি বললেন, আচ্ছা তুমি অবকাশপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হলে- ( ৮০ ) ‘নির্ধারিত সময় উপস্থিত হওয়ার দিন পর্যন্ত।’ ( ৮১) সে বলল, ‘আপনার ইজ্জতের কসম! আমি তাদের সকলকেই বিপথগামী করে ছাড়ব।’ ( ৮২ )তাদের মধ্য থেকে আপনার একনিষ্ঠ বান্দারা ছাড়া। ( ৮৩ ) ( সূরা সা’দ : ৭৯ – ৮৩ ) ﺍﻵﻳﺎﺕ ﺍﻟﻮﺍﺭﺩﺓ ﻓﻲ ﺍﻟﻘﺮﺁﻥ ﺍﻟﻜﺮﻳﻢ ﺣﻮﻝ্ র ﺍﻹﺧﻼﺹগ্ধ ﻣﻌﻨﻰ পবিত্র কোরআনে অর্থগতভাবে ইখলাস সর্ম্পেকে অবতীর্ণ আয়াতসমূহ ২৩- ﻗُﻞْ ﻫُﻮَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﺣَﺪٌ (১) ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺍﻟﺼَّﻤَﺪُ (২) ﻟَﻢْ ﻳَﻠِﺪْ ﻭَﻟَﻢْ ﻳُﻮﻟَﺪْ (৩) ﻭَﻟَﻢْ ﻳَﻜُﻦْ ﻟَﻪُ ﻛُﻔُﻮﺍً ﺃَﺣَﺪٌ (৪) } ﺍﻹﺧﻼﺹ: ১- ৪ { ( ২৩ ) বল, তিনিই আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়। ( ১ )আল্লাহ কারো মুখাপেক্ষী নন, (সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী।) ( ২ )তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি । ( ৩ )আর তাঁর কোন সমকক্ষও নেই। ( ৪ ) ( সূরা ইখলাস : ১ – ৪ )

Post a Comment

Please Select Embedded Mode To Show The Comment System.*

Previous Post Next Post